সাতারকুলের সবচেয়ে বড় ফেব্রিক্স ও কুশনের শোরুম – খেয়া মার্ট

সাতারকুলের সবচেয়ে বড় পর্দার শোরুম সম্পর্কে জানুন
‘খেয়ামার্ট`

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঘরের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলতে কত কিছুই তো ব্যবহার করি। একই সঙ্গে ভাবতে হয় সুরক্ষার বিষয়ও। ঘরের সাজসজ্জা, চলতি ফ্যাশন কিংবা সুরক্ষা এসব বিষয় মাথায় রেখেই ঘরনি ব্যবহার করেন বাহারি ডিজাইনের পর্দা। শুধু তাই নয়, পর্দার ফ্যাব্রিকেও চান নতুনত্ব, বৈচিত্র্য। কেউবা আরো এক ধাপ এগিয়ে, ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে সাহায্য নেন ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের। এত কিছু কিন্তু ঘরের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলার জন্যই। ফলে ঘরনির রুচি যেমন প্রকাশ পায়, তেমনি সৃজনশীলতাও ধরা দেয়। আর বাড়িও হয়ে ওঠে বেশ আকর্ষণীয়।

বসার ঘর থেকে শুরু করে খাবার ঘর, ঘরে রাখা আসবাবের আকৃতি, দেয়ালের রঙ, আসবাবের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে পর্দা বাছাই করা ভালো। অন্যদিকে আবহাওয়া বুঝে দুই সেট পর্দা বানিয়ে নিলে সুবিধা। মূলত গরম ও শীতকালের জন্য। গরমের জন্য বাছাই করুন হালকা রঙের পাতলা পর্দা, এতে বাতাস চলাচল সহজ হবে, যার ফলে গরমে পাবেন স্বস্তি। আর শীতে পর্দা অপেক্ষাকৃত মোটা বা ভারী কাপড়ের ও গাঢ় রঙের হওয়া উচিত। এ সময় ধুলাবালি বেশি হয়, তাই পর্দা ময়লা হলেও বোঝা যাবে না আর রুমে ঠাণ্ডাও লাগবে কম।

তবে এ দুই সেট পর্দার বাইরেও এক সেট আলাদা পর্দা রাখতে পারেন নিজের সুবিধার্থেই। সেক্ষেত্রে একটু দামি কাপড়, মখমল কিংবা নেটের তৈরি এক সেট পর্দা বেছে নিতে পারেন, যা বিশেষ কোনো দিনে ঘরের লুক বদলে দিতে সাহায্য করবে আপনাকে।

যেখানে ফেব্রিক্স পাবেন
রাজধানীর সাতারকুল ও নতুন বাজার এরিয়ায় ফেব্রিক্স, ইলেকট্রনিক্স, ফার্নিচার ও ইবিএল এজন্ট ব্যাংকিং সেবার জন্য খেয়া মার্ট সেরা। খেয়ামার্টে পর্দা পাইকারী ও খুচরা বিক্রি করা হয়ে থাকে । কাপড় ভেদে পর্দা প্রতি পিস ৮০০ থেকে শুরু করে ২ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। গজ হিসেবে কিনতে চাইলে গজপ্রতি ৪০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পড়বে। টারসেলের দাম পড়বে ৩০০ থেকে ১ হাজার, টারসেল স্ট্যান্ডের দাম ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা। এ ছাড়া আড়ং, কে ক্রাফট, অঞ্জন’সসহ অন্যান্য ফ্যাশন হাউসেও পর্দা পাওয়া যায়। সুতি অথবা খাদি কাপড়ের এসব পর্দায় ব্লক, বাটিক অথবা হাতের কাজ করা থাকে। এগুলোর দাম পড়বে ৯০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা প্রতিটি।

আরো পড়ুন: বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পর্দার শোরুম সম্পর্কে জানুন