তুরস্কের তৈরি বায়রাক্টার টিবি-২ ড্রোন যুক্ত হয়েছে সেনাবাহিনীর এভিয়েশন গ্রুপে। আধুনিক সমর সাজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী। বহরে যোগ হয়েছে যে কোন দেশের জন্য আতঙ্ক বায়রাক্টার ড্রোন।




ছবি: ভিডিও থেকে সংগৃহীত
সেইসাথে রয়েছে ১২০ কিলোমিটার দুরে আঘাত হানতে সক্ষম কামান, কিংবা কাঁধে বহনযোগ্য মিসাইল। দেশেই তৈরি হচ্ছে অটোমেটিক মেশিন গান, মর্টার।






ছবি: ভিডিও থেকে সংগৃহীত
ছোট ছোট সামরিক অস্ত্রের বুলেটও তৈরি হচ্ছে দেশেই। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে তুরস্কের তৈরি বায়রাক্টার ড্রোন




ছবি: ভিডিও থেকে সংগৃহীত
অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি ডিডি (পরিকল্পনা) লে. কর্নেল ওয়াসী উদ্দিন বলেন, ‘যত ধরনের গ্রেনেড আছে আমাদেরএখানে যেগুলো ফ্রন্টাল অ্যাটাক বা সম্মুখযুদ্ধে প্রয়োজন হয় বা ক্লোজ কোয়াটার ব্যাটলে যে অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রয়োজন হয় আমরা সেগুলো উৎপাদন করছি। আমরা ৮২ মিলিমিটার মর্টার, ৬০ মিলিমিটার মর্টার নিজেরাই তৈরি করছি।’ আর্টিলারিতেও সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে সেনাবাহিনীর। নতুন সংযোজন ৪১ কিলোমিটার ও ১২০ কিলোমিটারের আর্টিলারি গান। এছাড়া বিমানবাহিনী নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি করেছে প্রশিক্ষণ বিমান। আর সাবমেরিন সংযোজনে ত্রি-মাত্রিক বাহিনীতে রূপ নিচ্ছে নৌবাহিনী।
বিগত ৩০ মার্চ পর্যন্ত জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে এই সমরাস্ত্র প্রদশর্নী করা হয়েছিল।