বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা হয়ে ওঠার পেছনে শেখ মুজিবুর রহমানের অন্যতম একটি আদর্শিক ভিত্তি ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা বা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি।
✔মুজিববর্ষ
❂ মুজিববর্ষ ঘোষণা করা হয়েছে: ২০২০-২১ সালকে
❂ মুজিববর্ষ ঘোষণা করা হয় ৬ জুলাই ২০১৮
❂ মুজিববর্ষ পালিত হবে: ১৭ মার্চ ২০২০ থেকে ২৬ মার্চ ২০২১ পর্যন্ত।
✔বৈশ্বিক উদযাপন:
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক অঙ্গসংগঠন ইউনেস্কোর ৪০তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে মুজিববর্ষ পালনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২০১৯ সালের ১২-২৭ নভেম্বরে প্যারিসে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে ২৫ নভেম্বরে ইউনেস্কোর সকল সদস্যের উপস্থিতিতে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
❂ ২৬ মার্চ ২০২১ বাংলাদেশের স্বাধীনতার অর্ধ-শতবর্ষ উদযাপিত হবে
❂ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষণগণনা শুরু করেন বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অর্থাৎ ১০ জানুয়ারি থেকে(২০২০)।
❂ বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে বৈশ্বিকভাবে এ দিবস পালনে সম্মতি জানিয়েছে: ইউনেস্কো।
❂ ইউনেস্কোর সদস্যপদ ত্যাগ করে: ইসরাইল এবং যুক্তরাষ্ট্র (২০১৯সালে) তাই মুজিব বর্ষ পালন করবে বর্তমান ইউনেস্কো সদস্য ১৯৩টি দেশ।
❂ ২০২০ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুর নামে পুরষ্কার দিতে যাচ্ছে– ইউনেস্কো ।.
✔আরো কিছু তথ্য:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম ১৭ মার্চ ১৯২০ সালে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায়। তাঁর বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান, মা- সায়েরা খাতুন। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে শেখ মুজিব ছিলেন তৃতীয়।
বিবিসি জরিপে জনপ্রিয় ভোটে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
মুজিববর্ষের লোগোটির ডিজাইনার ‘সব্যসাচী হাজরা’।
✔মুজিববর্ষের সময়সীমা ও উদযাপন:
মুজিববর্ষ হল বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালনের জন্য ঘোষিত বর্ষ। বাংলাদেশ সরকার ২০২০-২১ সালকে মুজিববর্ষ হিসেবে পালনের ঘোষণা দিয়েছে। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত এ বর্ষ উদ্যাপন করা হবে। বাংলাদেশের জাতির পিতা এবং বঙ্গবন্ধু খ্যাত এই তেজস্বী নেতা অবিভক্ত ভারতের পূর্ববঙ্গে (বর্তমানে বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে) ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। আবার ২০২১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশ স্বাধীনতার অর্ধ-শত বার্ষিকীতে পদার্পণ করবে। দেশটির স্বাধীনতা সংগ্রামে শেখ মুজিবুর রহমান ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকায় ঘোষিত বর্ষটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।